No NCL one-dayers this year - Lipu

[alibangali]

If they are scrapping the NCL OD then the DPL because much more important. Is there no way to make the DPL recognised as List A??

Plus with the World Cup coming up in under a year we need to provide enough competion and development in that format. Having two A team tours is not enough for the fringe and young players.

[Sohel]

Heck yeah! DPL deserves to be recognized as List A because of its awesomeness. ICC needs to change its standards and norms just to appease Habamoni-Mohamodon matobbors. We SOOOOOOOOOO rock dude! ...

[Eshen]

^^ Sohel bhai, there is no ICC norm in this regard. Both Sri Lanka and Pakistan have club based leagues that are recognized as list-A and FC leagues, not all list-A and FC teams represent a region.

[alibangali]

Originally Posted by Eshen
^^ Sohel bhai, there is no ICC norm in this regard. Both Sri Lanka and Pakistan have club based leagues that are recognized as list-A and FC leagues, not all list-A and FC teams represent a region.

Whats stopping DPL from being recognised as well ?
Since DPL is more competitive and lucrative than NCL getting List A status will only do good for the development of the game in bangladesh.

Posted via BC Mobile Edition (iPhone)

[Eshen]

Originally Posted by alibangali
Whats stopping DPL from being recognised as well ?
Since DPL is more competitive and lucrative than NCL getting List A status will only do good for the development of the game in bangladesh.

Posted via BC Mobile Edition (iPhone)

Beats me.

With NCL being sold as a franchise league, I thought it would finally become a financially strong league, but looks like players will only make one-fourth or even less than that from NCL comparing to what they earn from DPL or PCL.

[auntu]

হাওয়াই হয়ে গেল ওয়ানডে টুর্নামেন্ট!

ক্রীড়া প্রতিবেদক : জাতীয় ক্রিকেট লিগের জমকালো টোয়েন্টি-টোয়েন্টি আসরের ফ্রেঞ্চাইজি পরিচিতি এবং খেলোয়াড় বাছাই অনুষ্ঠান হওয়ার কথা ছিল আজই। কিন্তু গত রাতে অনুষ্ঠিত পিসিএলের ফাইনাল শেষে দেশে ফিরে অনেক ক্রিকেটারেরই এই অনুষ্ঠানে উপস্থিতি অনিশ্চিত হয়ে পড়ায় পিছিয়ে গেছে তা। এ ছাড়া ঢাকার বাইরের ক্রিকেটারদের বাড়ি গিয়ে দিন-দুয়েকের ছুটি কাটিয়ে আসার ইচ্ছেও অনুষ্ঠান পেছানোর আরেকটা কারণ। দুয়ে মিলে এটা কয়েক দিন পিছিয়ে গেলেও জাতীয় লিগের প্রথম টোয়েন্টি-টোয়েন্টি আসর যথাসময়েই আলো ছড়াতে শুরু করবে।
এই টুর্নামেন্টে খেলা ক্রিকেটারদের অ্যাকাউন্টে মোটা অঙ্কের অর্থই জমা পড়বে। গত বছরের শেষদিকে এবং চলতি বছরের শুরুতে জাতীয় লিগে ক্রিকেটারদের পারিশ্রমিক বাড়ানোর দাবিতে ধর্মঘটের ডাক দিয়ে মাঠ গরম করে রাখা ক্রিকেটার্স ওয়েলফেয়ার অ্যাসোসিয়েশনের (কোয়াব) প্রতিক্রিয়াও তাই ইতিবাচকই। ক্রিকেটারদের স্বার্থরক্ষার এই সংগঠনের সাধারণ সম্পাদক দেবব্রত পালকে উচ্ছ্বসিতই মনে হলো, 'আমি যতদূর জেনেছি, টোয়েন্টি-টোয়েন্টি খেলে ক্রিকেটাররা বেশ ভালো টাকা-পয়সাই পাবে। আমাদের ক্রিকেটের জন্য এটা খুবই ভালো দিক।'
তাই বলে এই আলোর নিচের অন্ধকারও ঢেকে রাখা যাচ্ছে না। অবস্থা যে রকম, তাতে এ বছর জাতীয় লিগের ওয়ানডে আসর বাতিলই হয়ে গেছে বলা যায়। যদিও বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের (বিসিবি) টুর্নামেন্ট কমিটির চেয়ারম্যান গাজী আশরাফ লিপু বললেন, 'বাতিল নয়, আমি বলব স্থগিত আছে। এটা কবে হবে, সে বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেবে বোর্ড।' অবশ্য তার পরের কথাগুলোই আবার এই আসর মাঠে গড়ানোর সম্ভাবনাকে খারিজ করে দিচ্ছে। টানা ক্রিকেটে জাতীয় দলের ক্রিকেটারদের ক্লান্তির বিষয়টা কিছু দিন ধরেই খুব আলোচিত। একের পর এক ম্যাচ খেলার ধকল জাতীয় দলের বাইরে থাকা খেলোয়াড়দের ওপর দিয়েও গেছে।
বিশেষ করে যারা বাংলাদেশ 'এ' দল এবং একাডেমী দলের হয়ে খেলেছেন। গত আগস্টে দক্ষিণ আফ্রিকা সফরে গিয়েছিল একাডেমী দল। আর সেপ্টেম্বরে ভারতের মহারাষ্ট্র সফর করে এসেছে 'এ' দল। সেখান থেকে হিসাব করে ক্রিকেটারদের বিশ্রামের পক্ষে অনেক যুক্তিই খুঁজে পাচ্ছেন লিপু, 'সেপ্টেম্বর থেকে ধরলে অনেক ক্রিকেটারই সাত মাস ধরে খেলার মধ্যে আছে। আমাদের মূল যে ৪০-৫০ জন খেলোয়াড়, তাদের দিকে তো আমাদের খেয়াল রাখতে হবে।' কোয়াবের সাধারণ সম্পাদকও পাল্টা যুক্তি দিচ্ছেন এই বলে, 'আমাদের মানসম্মত ক্রিকেটার কম বলেই এবার ওয়ানডে টুর্নামেন্ট করাটা আরো বেশি জরুরি ছিল। কারণ, এখান থেকে আরো কয়েকজন নতুন ক্রিকেটারও তো বের হয়ে আসতে পারত। ইমরুল কায়েসই বলুন আর জহুরুল ইসলাম_এরা তো জাতীয় লিগ থেকেই বের হয়ে আসা ক্রিকেটার।'
টুর্নামেন্ট কমিটির চেয়ারম্যান অবশ্য মনে করেন, তবু জাতীয় লিগের ওয়ানডে আয়োজন করে ফেলা সম্ভব ছিল যদি, 'ধর্মঘটের কারণে জাতীয় লিগের চার দিনের টুর্নামেন্ট আমাদের ১৩ দিন পেছাতে হয়েছিল। আর গত মাসের ১০ তারিখে চার দিনের ম্যাচ শেষ হওয়ার পর পিসিএলের আগ পর্যন্তও ১৩ দিন সময় ছিল। এই ২৬ দিনের মধ্যে ওয়ানডে আসর খুব ভালোভাবেই করে ফেলা যেত।' প্রকারান্তরে ওয়ানডে না হওয়ার পেছনে কোয়াবকেই কাঠগড়ায় দাঁড় করিয়েছেন তিনি। এটা মেনে নিতে একদমই অপারগ দেবব্রতের বক্তব্য, 'আমরা ওই সময় তাদের মাত্র দুই দিনের জন্য জাতীয় লিগ পেছাতে বলেছিলাম। ওনারা ১৩ দিন পিছিয়েছেন, এটা তো আমাদের সমস্যা নয়।'

বোর্ড বলছে স্থগিত
বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের (বিসিবি) টুর্নামেন্ট কমিটির চেয়ারম্যান গাজী আশরাফ লিপু বললেন, 'বাতিল নয়, আমি বলব স্থগিত আছে। এটা কবে হবে, সে বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেবে বোর্ড।' অবশ্য তার পরের কথাগুলোই আবার এই আসর মাঠে গড়ানোর সম্ভাবনাকে খারিজ করে দিচ্ছে।

সুত্রঃ দৈনিক কালের কন্ঠ

[AK420]

Why no NCL ODI, our team needs to play more odi, the WC is coming